বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে গাবতলীর ৬জন অর্ন্তভূক্ত

241

মুহাম্মাদ আবু মুসা

বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের নব গঠিত পুর্ণাঙ্গ কমিটিতে গাবতলী উপজেলার ৬জন অর্ন্তভূক্ত হয়েছেন। গাবতলীর কৃতি সন্তান যারা স্থান পেয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের নব গঠিত কমিটিতে তাঁরা হলেন সহ-সভাপতি পদে উপজেলার নেপালতলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান (গ্রাম ত্রিমুহনী) বীর মুক্তিযোদ্ধা টিএম মুসা পেস্তা, আরেক সহ-সভাপতি পদে বগুড়া পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি (গ্রাম মমিনখাদা) এ্যাডঃ মকবুল হোসেন মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ (গ্রাম মালিয়ানডাঙ্গা) শাহাদত আলম ঝুনু, সদস্য পদে নেপালতলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি (গ্রাম কেশবেরপাড়া) আলমগীর হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক (গ্রাম গজারিয়া) এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম নাফরু, ও বগুড়া চেম্বার অব কমার্স এর সাবেক পরিচালক (গ্রাম নশক্রীপাড়া) আলহাজ¦ ইমরান হোসেন রিবন। এই ৬জন জেলা জেলা আওয়ামী লীগের নব গঠিত কমিটিতে স্থান পাওয়ায় কিছুটা প্রাণ চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হলেও আবার অনেক ত্যাগী, প্রবীন ও পরিশ্রমী নেতারা জেলা জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান না পাওয়ায় কিছুটা মনক্ষুন্ন রয়েছে। আবার অনেকে বলেছেন, বর্তমান গাবতলী উপজেলা চেয়ারম্যান রফি নেওয়াজ খাঁন রবিন আওয়ামী লীগকে আরো সুসংগঠিত করতে দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। এছাড়া করোনাকালিন সময় ছাড়াও সব সময় সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তিনি (রবিন) গাবতলী ও বগুড়া জেলা শহরে কাজ করছেন। তাঁকে (রবিন) মূল্যায় করার জন্য জেলা আওয়ামী লীগের নব গঠিত কমিটিতে রাখার প্রয়োজন ছিল। তবে এখনো সুজুগ থাকলে রফি নেওয়াজ খাঁন রবিনসহ অনেক ত্যাগী, প্রবীন ও পরিশ্রমী নেতাদের জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে অর্ন্তভূক্ত করার দাবী তুলেছেন তৃণমুল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এ ব্যাপারে গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারঃ) আব্দুস সালাম ভূলন এর সাথে কথা বললে তিনি কেন্দ্রীয় ঘোষিত জেলা আওয়ামী লীগের নব গঠিত কমিটিকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, গাবতলী উপজেলায় অনেক ত্যাগী, প্রবীন ও পরিশ্রমী আরো নেতা রয়েছে, তাঁদেরকেও রাখলে আরো বেশী ভাল লাগত এবং মূল্যায়ন হতো।