বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে বিএনপির সমর্থন পেলেন যারা

146

স্টাফ রিপোর্টার
বগুড়া পৌরসভার ওয়ার্ডগুলোর কাউন্সিলর পদে দল সমর্থিত প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। বুধবার(২৭ জানুয়ারি) বিকালে বগুড়া জেলা বিএনপির আহবায়ক ও সদরের সাংসদ গোলাম মোঃ সিরাজ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।তবে বগুড়ার পৌরসভা সাধারণ ২১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১১নং ওয়ার্ডে দলের পক্ষ থেকে কোন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। এছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে দলের সমর্থিত প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

এর আগে গত গত ৫ অক্টোরবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত দলীয় সমর্থন পেতে ফরম উত্তোলন ও জমা প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। এতে ২১টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে দলীয় সমর্থন পেতে বিএনপি’র ৮০জন নেতা-কর্মী ফরম উত্তোলন ও জমা দিয়েছিল।

বগুড়া পোউরসভার ২০টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে বিএনপির সমর্থন পেলেন যারা- ১নং ওয়ার্ডে শাহ মোঃ মেহেদী সাহান হিমু, ২নং ওয়ার্ডে তৌহিদুল ইসলাম বিটু, ৩নং ওয়ার্ডে মইনুল হক বকুল, ৪নং ওয়ার্ডে তাজুল ইসলাম, ৫নং ওয়ার্ডে সৈয়দ আনোয়ারুল ইসলাম বাবলা, ৬নং ওয়ার্ডে পরিমল চন্দ্র দাস, ৭ নং ওয়ার্ডে দেলোয়ার হোসেন পশারী হিরু, ৮ নং ওয়ার্ডে রেজাউল করিম লাবু, ৯নং ওয়ার্ডে  আজিজুল হক মঞ্জু, ১০ নং ওয়ার্ডে মাহবুবুর রহমান লুলকা, ১২ নং ওয়ার্ডে এনামুন হক সুমন, ১৩ নং ওয়ার্ডে হোসেন আলী, ১৪ নং ওয়ার্ডে সাজ্জাত হোসেন পিন্টু, ১৫ নং ওয়ার্ডে এমদাদুল হক মিলন, ১৬ নং ওয়ার্ডে হারুনুর রশিদ সাজু, ১৭ নং ওয়ার্ডে আলহাজ্ব আব্দুর গফুর, ১৮ নং ওয়ার্ডে এস এম মোর্শেদ মিটন, ১৯ নং ওয়ার্ডে দেলোয়ার হোসেন মুক্তার, ২০ নং ওয়ার্ডে রোস্তম আলী এবং ২১ নং ওয়ার্ডে শহিদুল ইসলাম।

এছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১,২,৩ নং ওয়ার্ডে নিলুফা কুদ্দুস, ৪,৫,৬ নং ওয়ার্ডে হোসনে আরা স্বপ্না, ৭,৮,৯ নং ওয়ার্ডে রোকেয়া বেগম রঞ্জনা, ১০,১১,১২ নং ওয়ার্ডে শাহীনুর বেগম সানু, ১৩,১৪,১৫ নং ওয়ার্ডে শিরিন সুলতানা শিল্পী, ১৬,১৭,১৮ নং ওয়ার্ডে সুবর্না আক্তার মুক্তি এবং ১৯,২০,২১ ওয়ার্ডে রেহেনা বেগম রুনু দল থেকে সমর্থন পেয়েছেন।

১১ নং ওয়ার্ডে প্রার্থী না রাখার বিষয়ে জেল বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এডভোকেট একে এম সাইফুল ইসলাম জানান, ওই ওয়ার্ডে এতোদিন জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কাউন্সিলর সিপার আল বখতিয়ার নেতৃত্ব দিয়ে আসছিল। তবে দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে তাকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়। সেখানে দল থেকে অন্য কাওকে সমর্থন দিলে সংঘর্ষের আশংকায় প্রার্থী দেয়া হয়নি।