বসন্তের রসালো তরমুজ এখন দুপচাঁচিয়া বাজারে বিক্রির ধুম পড়েছে

130

উজ্জ¦ল চক্রবর্ত্তী শিশির দুপচাঁচিয়া(বগুড়া) থেকে ; বগুড়ার দুপচাঁচিয়া থানা বাসষ্ট্যান্ডে বসন্তের শুরুতে এলো বিভিন্ন ফলের মধ্যে এক ধরনের ফল রসালো তরমুজ,(সুগার বেবি) গরমের পিপাসুদের প্রিয় খাবার।প্রায় ১৫ দিন আগে দুপচাঁচিয়া থানা বাসষ্ট্যান্ডে ২টি আড়তে যশোর,বরিশাল ও খুলনা থেকে ট্রাক যোগে সুগার বেবি তরমুজ, আধারী তরমুজ,পাইকারি দামে কিনে এনে আড়ৎ থেকে বিভিন্ন মোকামে বিক্রি করে।দুপচাঁচিয়া থানা বাসষ্ট্যান্ডে নতুন জাতের ২ ধরনের তরমুজ এনেছে। একটি সুগারবেবি অপরটির নাম আধারী ,পাইকারি বাজার থেকে খুচরা দোকানদার দুপচাঁচিয়া পৌর এলাকার মধ্যে ভ্যানে করে ২ ধরনের তরমুজ সুগারবেবি বিক্রি করছে ২০ টাকা কেজি হিসাবে ও আধারী তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০/৫০ টাকা কেজি হিসাবে ।অথচ খুচরা দোকানদার প্রতি মন কিনছেন ৮০০ টাকা দরে।সরজমীনে গিয়ে থানা বাসষ্ট্যান্ডে তরমুজের আড়ৎতের মালিক মোঃ সেলিম প্রাং-এর সংগে কথা বলে জানা যায় ব্যবসার শুরুতে নতুন জাতের তরমুজ ৫০মণ নামিয়েছি।প্রতিদিন চাহিদা বেরেই চলেছে। এরপর রানীনগর থানার আবাদপুকুর বাজারে খুচরা বিক্রেতা মোঃ মান্নান প্রাংএর সংগে মুঠোফেনে কথা বলে জানায় দুপচাঁচিয়া থানা বাসষ্ট্যান্ড হইতে মোঃ সেলিম প্রাংএর আড়ৎ হইতে পাইকারী দামে ২ ধরনের তরমুজ কিনে এনেছি।বাজারে ক্রেতা কম থাকায় কাচাঁ ফল ও নতুন জাতের তরমুজ বিক্রি করতে অনেকটায় হিমসিম খেতে হয়। এছাড়াও আদমদিঘী থানার মূরইল বাজারে ফল বিক্রেতা মোঃ বাবু মিয়ার সংগে মুঠোফোনে কথা বলে জানায় নতুন জাতের ২ ধরনের তরমুজ বাজারে আসায় আনন্দের সহিত ক্রেতারা তরমুজ কিনছেন ।দুপচাঁচিয়া থানার ফল আড়ৎ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেনের সংগে ফোনে কথা বললে তিনি জানায় আগাম তরমুজ বিক্রি করে ছোট ফল ব্যবসায়ীরা কোন রকমে জীবিকা নির্বাহ করেন।চ