ইসির নিবন্ধন পেল ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা

62

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
বৃহস্পতিবার ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক আশাদুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এসব সংস্থাকে পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। তাদের মেয়াদ হবে ২০২৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুই শতাধিক সংগঠন ও সংস্থা এবার নির্বাচন পর্যবেক্ষণ হিসেবে নিবন্ধনের আবেদন করেছিল। প্রাথমিক বাছাইয়ের পর ইসির তালিকায় ছিল ৬৮টি সংস্থা। দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে ৬৬টি সংস্থাকে অনুমোদন দেওয়া হল।
সংস্থাগুলো হল-
মানবাধিকার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা (মওসুস);
সেবা সোশ্যাল ফাউন্ডেশন;
অগ্রদূত সংস্থা (এএস);
এক্টিভিটি ফর রিফরমেশন অফ বেসিক নিডস (আরবান);
হাইলাইট ফাউন্ডেশন;
মুভ ফাউন্ডেশন;
ডেমোক্রেসি ওয়াচ;
জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পরিষদ- জানিপপ;
ডিসঅ্যাবিলিটি ইনকুজিশন এক্টিভিটিস (দিয়া);
আজমপুর শ্রমজীবী উন্নয়ন সংস্থা (আসাস);
আব্দুল মমেন মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশন;
এসডাপ;
বিবি আছিয়া ফাউন্ডেশন;
লুৎফর রহমান ভূইঁয়া ফাউন্ডেশন (এলআরবি);
সমাজ উন্নয়ন প্রয়াস;
যুব উন্ন্নয়ন সংস্থা;
শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র (এসপিবিকে);
বঞ্চিতা সমাজ কল্যাণ সংস্থা;
কেরানীগঞ্জ হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি;
এস কে কল্যাণী ফাউন্ডেশন;
সোসাইটি ফর সোস্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অফ রুরাল পিপল (সার্প);
সেতু রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এসআরডিএস);
সোসাইটি ফর ট্রেনিং অ্যান্ড রিহেবিলিটেশন (স্টার);
রুরাল অ্যাসোসিয়েশন ফর সোস্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (রাসা);
ডেভেলপমেন্ট হেল্পিং কি (ডিএইচকে);
তালতলা যুব উয়ন সংগঠন (টাইডা);
স্বাস্থ্য শিক্ষা সেবা ফাউন্ডেশন (সেফ);
বাঁচতে শেখা;
ডপস ফাউন্ডেশন;
অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অফ বাংলাদেশ;
ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি);
ভলান্টারি অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট (ভোসড);
ক্রিয়েটিভ সোশ্যাল ডেভলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি);
জেন্ডার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সোসাইটি (জেমস);
ডেভেলপমেন্ট এডুকেশন অ্যান্ড পিস- ডেপ;
বেসিক;
হিউম্যান রাইটস ভয়েস;
সমাজ উন্ন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (এসপিকে);
রাজবাড়ী উন্নয়ন সংস্থা (রাস);
ডেভেলপমেন্ট পার্টনার (ডিপি);
গরীব উন্নয়ন সংস্থা (জিইউকে);
সমাহার-মাল্টি ডিসিপ্লিনারি রিচার্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন;
সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা (সাস);
হাফেজ্জী চ্যারিটেবল সোসাইটি ফর বাংলাদেশ;
ডেভেলপমেন্ট অব মহিলা সোসাইটি (ডিএমএস);
সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডিও);
সোশ্যাল ইকুয়ালিটি ফর ইফেক্টিভ ডেভেলপমেন্ট (সীড);
ইন্টিগ্রেটেড সোসাইটি ফর রেইজ অব হোপ (রিশ);
সমন্বিত নারী উন্নয়ন সংস্থা (এসএসইউএস);
পল্লী একতা উন্নয়ন সংস্থা (রুডো);
সোসাইটি ফর হিউম্যান ইম্প্রুভমেন্ট অ্যান্ড লাস্টিং ডেভেলপমেন্ট- শিল্ড;
সেঁজুতি হেলথ অ্যান্ড এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সিডফ);
এসো জাতি গড়ি (এজাগ)
ওয়েসডা;
সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (সাকো);
ফোরাম ফোর ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (এফএফডিএ);
প্রকাশ গণকেন্দ্র;
রুরাল অ্যান্ড আরবান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (রাউডো);
সার্ভিসেস ফর ইকুইটি অ্যান্ড ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (সীড);
তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থা;
হিউম্যান ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি- হিডস;
রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিটি ফর বাংলাদেশ- র‌্যাক বাংলাদেশ;
গ্রাম উন্ন্নয়ন কর্ম (গাক);
ইকো-কনসার্ন অ্যাসোসিয়েশন;
গণ উন্নয়ন কেন্দ্র;
এসো বাঁচতে শিখি (এবাস)।
পর্যবেক্ষণ নীতিমালায় বলা হয়েছে, ‘গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে’ কাজ করে আসছে এবং নিবন্ধিত গঠনতন্ত্রে ‘সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে তথ্য প্রচার ও উদ্বুদ্ধকরণের অঙ্গীকার’ রয়েছে সে সব সংস্থার, তারা পর্যবেক্ষক হিসেবে কাজ করতে পারবে।
নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বা আছেন বা প্রার্থী হবেন এমন ব্যক্তি সংস্থার প্রধান নির্বাহী, পরিচালনা পর্ষদ বা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হয়ে থাকলে ওই সংস্থা নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য হবে না।
এবারের আবেদনকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই আছে, যারা এতদিন স্বাস্থ্য, শিক্ষার মত ভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে আসছে এবং সুশাসন বা নির্বাচন নিয়ে কাজের কোনো অভিজ্ঞতা তা সাংগঠনিক বিস্তৃতি তাদের নেই। ফলে এ ধরনের সংস্থার নির্বাচন পর্যক্ষেক হিসেবে কাজ করার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
সুত্রঃ- বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম