জাতির জনকের জন্মশতবর্ষকে স্মরণীয় করতেই শষ্যচিত্রে জাতির পিতার প্রতিচ্ছবি- ম. রাজ্জাক

159

আবু সাঈদ হেলাল স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি, ডাকসুর সাবেক সদস্য ম. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী, সাহসী নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে ছিনিয়ে এনেছিল স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য। বাঙালীর গৌরবের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।  বঙ্গবন্ধু কৃষি ও কৃষকের বন্ধু ছিলেন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের কৃষিমন্ত্রী হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। এবার তাঁরই প্রতিকৃতি শস্য চিত্রে ফুটে উঠছে বগুড়ার শেরপুরের বালেন্দা গ্রামের ধানের মাঠে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের সেরা আয়োজন এটি। বালেন্দা গ্রামে শতবিঘা জমির বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে পাখির চোখে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভেসে উঠতে শুরু করেছে। শস্যচিত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাতীয় পরিষদের উদ্যোগে গত ২৯ জানুয়ারী চারা রোপন করা হয়। ১ মাসেই দিগন্ত বিস্তৃত মাঠে ফুটে উঠেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ, গোলা ভরা ধান, কৃষকের মুখে হাসি আর সবুজ প্রান্তর এক চিরন্তন বাংলার চেনা ছবি। জাতির জনকের জন্মশতবর্ষকে স্মরণীয় করতেই শষ্যচিত্রে জাতির পিতার প্রতিচ্ছবি। ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠবে এই প্রতিকৃতির।তিনি বলেন, জাতির জনকের স্বপ্ন পূরনে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে দাঁড়াবে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা শেখ মুজিব আমাদের চেতনা। উন্নত রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে তিনি সকলকে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আহবান জানান। তিনি সোমবার সন্ধায় দলীয় কার্যালয়ে আগামী ১২ মার্চ শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু শীর্ষক আলোচনা সফল করার লক্ষ্যে বগুড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের প্রস্তুতিমূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথাগুলো বলেন। জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি ভিপি সাজেদুর রহমান সাহীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার রহমান শান্ত’র সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রিয় নেতা কেএম মোনোয়ারুল ইসলাম বিপুল, ইঞ্জি: মো: কোবাদ হোসেন, উজ্জল প্রসাদ কানু, মেহেদী হাসান রবিন, লে: কর্নেল (অব:) আব্দুল­াহ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা লুৎফুল বারী বাবু, প্রভাষক মনিরুজ্জামান মনির, গোলাম হোসেন, রুহুল আমিন বাবুল, মোহাম্মাদ আলী সিদ্দিক, কোয়েল ইসলাম, হাজ্বী আলাল, নাইমুর রাজ্জাক তিতাস, নাজমুল কাদির শিপন, নুরুল আমিন শিশির, বনি ছদর খুররম, রেজাউল করিম রিয়াদ, নুরুন্নবী সরকার, মশিউর রহমান মামুন, সাহীন আলম, এনামুল হক, ফেরদৌস জামান মুকুল, রাকিবুল ইসলাম রাজু, সুলতান মাহমুদ প্রিন্স, গোলাম মেক্তাদির লেমন, নাজমুল হাসান ওরেঞ্জ,মাহমুদুল হাসান রকি,মাসুদ রানা,মিনহাজুল ইসলাম, প্রভাষক মামুন, খালেকুন্নাহার পলি, রশ্মি স্বর্না, রনি জামান আব্দুস সালাম, রাসেদ ইসলাম, সোহানুল ইসলাম, নাসিমুল বারী নাসিম, মশিউর রহমান মন্টি, লিটন শেখ সহ বগুড়া সদর উপজেলা ও বিভিন্ন উপজেলার সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক বৃন্দ।