করোনার প্রভাবে বিপাকে চলনবিলের তরমুজ এবং বাঙ্গি চাষিরা

178

এ,এইচ,খোকন চলনবিল প্রতিনিধিঃ চলনবিলের তরমুজ-বাঙ্গি মানেই আলাদা স্বাদ, আলাদা ঐতিহ্য। প্রত্যেক বছরের মতো চলনবিলের নয়টি উপজেলায় এবছরেও বাঙ্গি-তরমুজের ভাল ফলন হয়েছে। বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের দুপাশে বনপাড়া বাইপাস, রয়না মোড়, ধারাবারিষা, নয়া বাজার, কাছিকাটা মোড়, মশিন্দা বাজার, তাড়াশের ধামাইচ বাজার, বারুহাস বাজার বিনোদপুর বাজার সিংড়ার বিলদহর বাজার, বিনগ্রাম বাজার সহ অসংখ্য ভাসমান বাজারে বাঙ্গি-তরমুজের পাইকারী ও খুচরা বেচাকেনা চলে। তবে এবছর করোনাভাইরাসের প্রভাবে চলনবিলের তরমুজ এবং বাঙ্গি চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। এবছর তারা চোখে অন্ধকার দেখছেন। চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এখন আসল টাকা পরিশোধ করতেই হিমশিম খাচ্ছেন। বাঙ্গি চাষেও লোকসান গুনতে হচ্ছে চাষিদের।
সরেজমিনে জানা যায়, এইসকল ভাসমান খুচরা ও পাইকারি বাজারগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণা না থাকায় লোকসান গুনতে হচ্ছে চাষিদের। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রেতায় ভরপুর থাকত বাজারগুলো। স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, ঢাকা , নারায়নগঞ্জ, নরসিংদী, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম সহ বিভন্ন জেলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা নিয়ে যান এখানকার বাঙ্গি-তরমুজ তবে এবছর এলাকায় তরমুজ- বাঙ্গির চাষ ভালো হলেও করোনার কারনে লোকসান হচ্ছে ৷